যুদ্ধক্ষেত্র থেকে এক সৈনিক পালিয়ে চলে আসল। সবাই বলতে লাগল-শেষ পর্যন্ত তুমি তাহলে ভয়ে কাপুরুষের মত পালিয়ে চলে এলে।
সৈনিকের উত্তর: ঠিক তা নয়। আমার যুক্তি শুনলেই তোমরা তা বুঝতে পারবে-
দেয়ার আর টু পসিবিলিটি ইন ফ্রন্ট। যুদ্ধে আমি শত্রুকে মারব, নয়ত শত্রু আমাকে মারবে। আমি শত্রুকে মারলে নো প্রবলেম। কিন্তু শত্রু আমাকে মারলে এগেন দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় আমি আহত নতুবা নিহত হব। আহত হলে নো প্রবলেম। কিন্তু নিহত হলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় ওরা আমাকে জ্বালিয়ে দেবে নয়ত কবর দেবে। জ্বালিয়ে দিলে নো প্রবলেম। কিন্তু কবর দিলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় আমার কবরের উপর বড় বড় গাছ জন্মাবে, নয়তো ঘাস জন্মাবে। ঘাস জন্মালে নো প্রবলেম। কিন্তু বড় গাছ জন্মালে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। গাছের কাঠ দিয়ে হয় ফার্নিচার তৈরী হবে নতুবা কাগজ তৈরী হবে। ফার্নিচার তৈরী হলে নো প্রবলেম। কিন্তু কাগজ হলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। ভাল কাগজ হলে তা দিয়ে সংবাদপত্র ছাপা হবে কিন্তু বাজে কাগজ হলে তা দিয়ে টয়লেট পেপার তৈরী হবে।
লোকজন বাথরুমে তাদের বটম সাফ করার জন্য আমাকে ব্যবহার করবে। যা আমি একজন সৈনিক হয়ে কিছুতেই সহ্য করতে পারবনা। তাই আমি যুদ্ধ করতে আগ্রহী নই। করো পায়ুর জন্য আমি আমার আয়ু বিসর্জন দিতে রাজী নই।
Monday, January 25, 2010
Subscribe to:
Post Comments (Atom)

No comments:
Post a Comment